“কি বিশাল এই শুন্যতা নিয়েমৃত স্বপ্নের কফিনে জড়াই ভালোবাসা মাখা শ্রম,অচেনা আগামী কী আশংকায় সারারাত কাঁপে বুকে!যেদিকে বাড়াই বাসনার হাত ফিরে আসে ধূ ধূ মরু-”
“তুমি ভালো না বাসলেই বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।তুমি ভালো না বাসলেই ভালোবাসা জীবনের নামনা না বলে ফেরালেইবুঝতে পারি ফিরে যাওয়া যায় না কখনো।না না বলে ফিরিয়ে দিলেইঘাতক পাখির ডাক শুনতে পাই চরাচরময়”
“আমাকে পাঠালে নির্বাসনে, দিলে দন্ড ভয়ংকর।তোমার সান্নিধ্য থেকে, অমন দৃষ্টির থেকে দূরে,বহুদুরে চকিতে সরিয়ে দিলে- এই শাস্তি, বলো,মৃত্যুর চেয়েও বেশি, ঢের বেশি নয় কি কঠোর?”
“মনোরমা পাশ ফিরে তাঁর শীর্ণ হাত বাড়িয়ে নাতনিকে জড়িয়ে ধরলেন । লোমচর্ম শরীরেও যে উত্তাপ থাকে তা দীপাবলীকে আশ্বস্ত করলো । তার মনে হলো বাইরের পুরুষদের সঙ্গে লড়াই করলেই যা পাওয়া যায়না নিজের মনের অন্ধকার সরালে তা পাওয়ার পথ পরিষ্কার হয় । সে মনোরমাকে আঁকড়ে ধরল । দীর্ঘ বয়সের ব্যবধান স্বত্তেও পরস্পর যেন একাত্ম ।”
“চাঁদের কি জানি কি অসুখ হয়েছে সেও আজ আসেনি।আর আমি ঘুমকে ঘুম পাড়িয়ে জেগে আছি তোমার অপেক্ষায়।আমি জানি তুমি আসবে,”
“আমাকে কেউ বোঝাইতে পারলে না যি সেই দ্যাশটো আমি মোসলমান বলেই আমার দ্যাশ আর এই দ্যাশটি আমার লয় । আমাকে আরো বোঝাইতে পারলে না যি ছেলেমেয়ে আর জায়গায় গেয়েছে বলে আমাকেও সিখানে যেতে হবে । আমার সোয়ামি গেলে আর আমি কি করব ? আমি আর আমার সোয়ামী তো একটি মানুষ লয় , আলেদা মানুষ। খুবই আপন মানুষ, জানের মানুষ , কিন্তুক আলেদা মানুষ ।”