“ভাবছি, ঘুরে দাঁড়ানোই ভালো।এতো কালো মেখেছি দু হাতেএতোকাল ধরে!যেতে পারিযে-কোন দিকেই আমি চলে যেতে পারিকিন্তু, কেন যাবো?যাবোকিন্তু, এখনি যাবো নাএকাকী যাবো না অসময়ে।।”
“আমাকে কেউ বোঝাইতে পারলে না যি সেই দ্যাশটো আমি মোসলমান বলেই আমার দ্যাশ আর এই দ্যাশটি আমার লয় । আমাকে আরো বোঝাইতে পারলে না যি ছেলেমেয়ে আর জায়গায় গেয়েছে বলে আমাকেও সিখানে যেতে হবে । আমার সোয়ামি গেলে আর আমি কি করব ? আমি আর আমার সোয়ামী তো একটি মানুষ লয় , আলেদা মানুষ। খুবই আপন মানুষ, জানের মানুষ , কিন্তুক আলেদা মানুষ ।”
“তুমি ভালো না বাসলেই বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।তুমি ভালো না বাসলেই ভালোবাসা জীবনের নামনা না বলে ফেরালেইবুঝতে পারি ফিরে যাওয়া যায় না কখনো।না না বলে ফিরিয়ে দিলেইঘাতক পাখির ডাক শুনতে পাই চরাচরময়”
“একদিন আমি তেতাল্লিশ বার সূর্য ডুবতে দেখলাম।' একটু পরে সে আরও বলল--'জানো, লোকেদের যখন খুব মন খারাপ থাকে তখন সূর্যডোবা দেখতে ভাল লাগে।''তেতাল্লিশবারের দিন তাহলে তোমার খুব মন খারাপ ছিল?' কোন জবাবই কিন্তু দিল না খুদে রাজকুমার।”
“একটি একা মেয়ে ইচ্ছে করলেই বাজার যেতে পারে, ডাক্তার এর সঙ্গে দেখা করে ওষুধ আনতে পারে । কিন্তু এসব করণীয় কাজ কেউ আন্তরিকতার সাথে করে দিলে একধরনের আরাম হয় । মনের আরাম । অলোকের কথা মনে পড়ে গেল তার ।ইচ্ছে করলেও মানুষটাকে ভুলে থাকতে পারেনা সে । সম্পর্কে যতই মতবিরোধ হোক, মানুষের সঙ্গে থাকার একধরনের যে সাহচর্যের আরাম আছে --- এ সবই এই একজীবনের জন্য মনের গায়ে গাঁথা হয়ে রইলো । অলোক আর কিছু না হোক খুব ভালো বন্ধু হয়েও তো থাকতে পারত ।”
“যাত্রাভঙ্গহাত বাড়িয়ে ছুঁইনা তোকেমন বাড়িয়ে ছুঁই,দুইকে আমি এক করিনাএককে করি দুই ।নায়ের মাঝে বসব বটে , না এর মাঝে শোব ;হাত দিয়ে তো ছোবনা মুখ দুঃখ দিয়ে ছোব ।তুই কেমন করে যাবি ?”