“তোমাকে যখন দেখি, তারচেয়ে বেশি দেখিযখন দেখি না।চড়ুই পাখিরা জানেআমি কার প্রতিক্ষায় বসে আছি-তুমি ব্যস্ত, তুমি একা, তুমি অন্তরাল ভালোবাসো!সন্ন্যাসীর মতো হাহাকার করে উঠি-দেখা দাও, দেখা দাও,পরমুহূর্তেই ফের চোখ মুছি।হেসে বলি,তুমি যেখানেই যাও, আমি সঙ্গে আছি!”
“চাঁদের কি জানি কি অসুখ হয়েছে সেও আজ আসেনি।আর আমি ঘুমকে ঘুম পাড়িয়ে জেগে আছি তোমার অপেক্ষায়।আমি জানি তুমি আসবে,”
“তুমি ভালো না বাসলেই বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।তুমি ভালো না বাসলেই ভালোবাসা জীবনের নামনা না বলে ফেরালেইবুঝতে পারি ফিরে যাওয়া যায় না কখনো।না না বলে ফিরিয়ে দিলেইঘাতক পাখির ডাক শুনতে পাই চরাচরময়”
“কিছু দীর্ঘশ্বাস জমা হয়ে থাকবে বুকেকিছু অশ্রু থেমে থাকবে চোখের নিকটেঝরাবে না শিশির।ওদের দিকে তাকিয়ে তুমি 'আসি' বোলেআর কোনদিন আসবে না ।”
“তোমারো চোখের খুব গভীরে এক বর্ণহীন দাহ-হৃদয়ের ক্ষতের মতো তুমি তাকে গোপনে লুকিয়ে রেখেমুখে শুধু এঁকেছো এক সুদূরের অচেনা হাসি ...”
“জাত গেল জাত গেল বলেএকি আজব কারখানাসত্য কাজে কেউ নয় রাজিসবই দেখি তা না না না….আসবার কালে কি জাত ছিলেএসে তুমি কি জাত নিলেকি জাত হবে যাবার কালেসে কথা ভেবে বলো না…ব্রাহ্মণ চন্ডাল চামার মুচিএকি জলেই সব হয় গো সুচিদেখে শুনে হয় না রুচিযমে তো কাউকে ছাড়বে না…গোপনে যে বেশ্যার ভাত খায়তাতে ধর্মের কি ক্ষতি হয়লালন বলে জাত কারে কয়সে ঘোরও তো গেল না…জাত গেল জাত গেল বলেএকি আজব কারখানা…….”